কখনও লন্ডনে আর্ডিংলি কলেজের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে নাটকে অংশ নেওয়ার জন্য, কখনও আবার সুহানার বন্ধুদের সঙ্গে পার্টি করার ভিডিও ভাইরাল হয়। সম্প্রতি, মুম্বাইয়ের এক নাইটক্লাবে বন্ধু অনন্যা পাণ্ডে, শানায়া কাপুরের সঙ্গে সুহানার পার্টি করার ভিডিও ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়।
ওই নাইটক্লাবে উদ্দাম নাচতে দেখা সুহানা ও তাঁর বন্ধুদের। কোনোও একজন সেই নাচের ভিডিও শ্যুট করার সময় হাত দিয়ে নিজের মুখ ঢাকতেও দেখা গেল সুহানাকে।চাঙ্কি পাণ্ডে কন্যা অনন্যা পাণ্ডে (সুহানার বন্ধু) ইতিমধ্যেই ‘স্টুডেন্ট অফ দ্যা ইয়ার ২’ ছবির মাধ্যমে ইতিমধ্যেই বলিউডে পা রেখেছেন।
কার্তিক আরিয়ান ও ভূমি পেডনেকারের বিপরীতে ‘পতি পত্নী অউর বো’ ছবিতেও দেখা যাবে অনন্যাকে। তবে সুহানা আপাতত তাঁর পড়াশোনা নিয়েই ব্যস্ত।
সুহানার অভিনয়ে আসা প্রসঙ্গে সম্প্রতি বন্ধু অনন্যা ‘পিঙ্ক ভিলা’-কে জানিয়েছেন, ও যখন চাইবে অভিনয়ে আসতে, তখনই আসতে পারে। তবে এই মুহূর্তে ও বিদেশে ফিল্ম স্কুলে পড়াশোনা করতে চায়। আমার মনে হয়, ও পড়াশোনা শেষ করেই পাকাপাকি ভাবে বলিউডে আসবে। ও ভীষণই প্রতিভাবান।
আমি ওর বলিউডে আসার অপেক্ষায় রইলাম।মেয়ে সুহানার অভিনয়ে আসা প্রসঙ্গে শাহরুখ অবশ্য জানিয়েছেন, সুহানাকে অভিনয়ে আসতে গেলে কম করে ৩ থেকে ৪ বছর এখনও ভালো করে অভিনয়টা শিখতে হবে। আমি জানি বলিউডে আমার অনেক বন্ধুরাই মনে করে সুহানা খুব শীঘ্রই সিনেমায় আসবে। তবে আমি মনে করি ওর এখনই সিনেমা অভিনয় করার দরকার নেই। আগে ও শিখুক।
]]>এখন থেকে ‘porichoy.gov.bd‘ গেটওয়ের মাধ্যমে সহজে ও দ্রুত জাতীয় পরিচয়পত্র যাচাই করা যাবে। নিজের নাম নিবন্ধন করে যাচাইয়ের জন্য আর ৪/৫ দিন অপেক্ষা করতে হবে না, ভোগান্তিও পোহাতে হবে না। এটি সাথে সাথেই জাল আইডিগুলি সনাক্তকরে জালিয়াতি প্রতিরোধ করবে এবং পরিসেবাগুলিকে আরও নিরাপদ করবে।
আগামীকাল মঙ্গলবার বিকাল ৩টায় তথ্য ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ে প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় এই সেবা সার্ভিসের উদ্বোধন করবেন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করবেন তথ্য ও প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক।
জানা যায়, ‘পরিচয়’ হচ্ছে একটি গেটওয়ে সার্ভার, যা নির্বাচন কমিশনের জাতীয় ডাটা বেসের সাথে সংযুক্ত। এটি এমন একটি এপ্লিকেশন প্রোগ্রামিং যা সরকারি, বেসরকারি বা ব্যক্তিগত যে কোনো সংস্থার গ্রাহকদেরকে, তাদের জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি ) যাচাই করে নিমিষেই সেবা দিতে পারবে। এনআইডি যাচাই করার জন্য এখন থেকে আর আগের মতো ৩-৫ কর্মদিবস অপেক্ষা করতে হবে না।
বর্তমান প্রক্রিয়ায়, নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটে লগ ইন করে সংস্থাগুলি জাতীয় পরিচয়পত্রের তথ্য ম্যানুয়ালি যাচাই করে থাকে। আবার অনেক সংস্থা এনআইডি যাচাইকরণও করে না, কারণ নির্বাচন কমিশনের এনআইডি ডাটাবেসের অ্যাক্সেস তাদের নেই। যা গ্রাহকদের জাল বা সঠিক আইডি যাচাই করার জন্য অনুমতি দেয়। কিন্তু ‘পরিচয় গেটওয়ে’ ব্যবহার করলে জাতীয় আইডি যাচাই করার জন্য কোন মানুষের প্রয়োজন নেই। যে কোন প্রতিষ্ঠান সফ্টওয়্যারের মাধ্যমে ‘পরিচয় গেটওয়ে’ সার্ভারের সাথে সংযোগ স্থাপন করলে জাতীয় আইডি সনাক্তের ফলাফল সাথে সাথেই অটোমেটিকভাবে পেয়ে যাবে।
এটি দেশের জনগণের জন্য এমন দুর্দান্ত সুবিধা আনবে যারা এখন ব্যাংক একাউন্ট খোলা, ডিজিটাল ওয়ালেট একাউন্ট খোলা বা যে কাজগুলোতে জাতীয় পরিচয়পত্র নিবন্ধনের প্রয়োজন হয় তারা খুব উপকৃত হবে। তাদের জন্য অনেক সহজ ও সময় সাশ্রয় হবে।
নিজের নাম নিবন্ধন করে যাচাইয়ের জন্য আর ৪/৫ দিন অপেক্ষা করতে হবে না, ভোগান্তিও পোহাতে হবে না। এটি সাথে সাথেই জাল আইডিগুলি সনাক্তকরে জালিয়াতি প্রতিরোধ করবে এবং পরিসেবাগুলিকে আরও নিরাপদ করবে। ‘পরিচয় গেটওয়ে’ গোপনীয়তা ও নিরাপত্তা বজায় রাখবে এবং জাতীয় পরিচয়পত্র যাচাইয়ের খরচ কমিয়ে কাজকে দ্রুত করবে।
]]>নিউজিল্যান্ড ইনিংসের শুরুর সময়ে ঘটে ঘটনাটি। ১ উইকেটে ৪৫ রান নিয়ে তখন ব্যাট করছিল কিউইরা। এ সময় গ্যালারি থেকে নেমে এসে মাঠে ঢুকে পড়তে তৎপর হন সেই মহিলা। তার গায়ে লেখা ছিল বিখ্যাত ইউটিউব চ্যানেল ‘ভিটালি আনসেন্সরড’ এর নাম। তবে মাঠে ঢুকতে পারেননি তিনি। তার আগেই নিরাপত্তাকর্মীরা আটকে ফেলেন তাকে।
অবাক ব্যাপার হলো, এর আগে বিশ্বকাপ ফুটবল ও চ্যাম্পিয়নস লিগের ফাইনালে যারা মাঠে ঢুকেছেন তারাও এই নারীর পরিবারের সদস্য। ২০১৪ ব্রাজিল বিশ্বকাপে যিনি মাঠে ঢোকেন, তিনি এই নারীর ছেলে। চ্যাম্পিয়নস লিগের ফাইনালে যিনি ঢুকে পড়েন তিনি এই নারীর ছেলেরই বান্ধবী।
প্রতিবার তাদের এইভাবে মাঠে ঢুকে পড়ার একটাই উদ্দেশ্যে। ইউটিউব চ্যানেল ‘ভিটালি আনসেন্সরড’ এর প্রচার। এই মহিলার ছেলে ভিটালি দোরোভেতস্কি হচ্ছেন ইউটিউবার। ব্রাজিল বিশ্বকাপে যিনি নিজেই মাঠে ঢুকে পড়েছিলেন।
সঠিক সময়ে ঘুমানো, ব্যায়াম করা ও দুশ্চিন্তা কম করা হচ্ছে সুস্থ থাকার অন্যান্য মূল উপাদান। কিন্তু এগুলো লেখা যতটা সহজ বা মনে ধারণ করা যতটা সহজ, এগুলো নিয়মিত পালন করা মোটেই ততটা সহজ নয়। আমরা কতজন এগুলো সত্যি সত্যি বাস্তবে করতে পারি?
১. খেতে হবে প্রাকৃতিক খাবার: আপনার ডায়েটে থাকা উচিত সবজি, ফলমূল, টার্কি ও মুরগির মতো চর্বিহীন মাংস এবং পরিমিত পরিমাণ ভাত, রুটি বা অন্যান্য খাদ্যশস্য। মসলাযুক্ত খাবার ও চর্বিযুক্ত মাংস একদম এড়িয়ে চলুন।
২. সময় পেলেই হাঁটুন: হেঁটে যাওয়া যায় এমন দূরত্বে রিকশা বা গাড়ির পরিবর্তে হেঁটে যাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন। যখনই একটু অবসর সময় পাবেন তখন পার্কে বা ফুটপাতে হাঁটুন এবং ধীরে ধীরে হাঁটার পরিমাণ বাড়িয়ে তুলুন।
৩. এলকোহল থেকে দূরে থাকুন: এলকোহল এড়িয়ে চললে আপনার লিভার ও মানিব্যাগ দুটোই ভালো থাকবে। সুস্থ জীবনও পাবেন আবার টাকাও বাঁচবে।
৪. বাসা থেকে লাঞ্চ নিয়ে যান: অফিসের সময় দুপুরে বাইরে না খেয়ে বাসা থেকে লাঞ্চ নিয়ে যান। এক্ষেত্রেও আপনি দুটো সুবিধা পাবেন। একদিকে টাকা বাঁচবে অন্যদিকে রেস্টুরেন্টের অস্বাস্থ্যকর খাবারও খেতে হবে না।
৫. ছুটি নিন: জীবনটা শুধুই মুখ বুজে মাথা নিচু করে কাজ করার জন্যে নয়। নিয়মিত বিরতিতে ছুটি নিন এবং আবার ছুটি শেষে পূর্ণ উদ্যমে কাজে সময় দিন।
৬. নেতিবাচক চিন্তা করবেন না: সবসময় ইতিবাচক থাকুন এবং দেখবেন আপনার চারপাশের সবকিছুই আস্তে আস্তে আরো ভালো হচ্ছে।
৭. ঝামেলাযুক্ত সম্পর্কের ইতি টানুন: এই ধরনের সম্পর্কগুলো আমাদের বোঝা হয়ে দাঁড়ায়। এগিয়ে যেতে হলে এসব সম্পর্ক পেছনে ফেলেই এগিয়ে যেতে হবে।
৮. প্রযুক্তির জালে ফাঁসবেন না: বর্তমান পৃথিবীতে প্রতিদিনের জীবন প্রযুক্তিনির্ভর হয়ে পড়েছে। কিন্তু একাধারে ডিজিটাল মাধ্যমে ডুবে থাকাটা আপনার মানসিক স্বাস্থ্যের জন্যে ক্ষতিকর। মাঝে মাঝে প্রযুক্তি ব্যবহার থেকে বিরতি নিন।
৯. শারীরিক কার্যক্রম বাড়ান: হতে পারে তা সাঁতার কাটা বা সাইকেল চালানো। কিন্তু এই কাজগুলোই আপনাকে মানসিক ক্লান্তি থাকে মুক্তি দেবে।
১০. পড়ুন: যেকোনো কিছু পড়ুন। পড়া আমাদের ব্রেইনের জন্যে উদ্দীপনা হিসেবে কাজ করে।
১১. নতুন শখ তৈরি করুন: পারিবারিক ও পেশার কাজের বাইরে এমন কিছু করুন যা করতে আপনার ভালো লাগে।
১২. মানুষ কি ভাববে তা নিয়ে দুশ্চিন্তা করবেন না: আপনি যা, দিনশেষে আপনি তাই-ই। অন্যেরা কী ভাবছে তা নিয়ে আপনার এনার্জি খরচ করার দরকার নেই। নিজের মৌলিক গুণ বা বৈশিষ্ট্যগুলো ধরে রাখুন এবং সবার কাছে আকর্ষণীয় একজন মানুষ হয়ে উঠুন।
]]>তবে নানান সময়ে আলোচনায় এসেছেন নানান কারণে। হাতে কাজ না থাকলেও দেখা যায় বেশিরভাগ সময়ই থাকেন দেশের বাইরে।
মাঝেমধ্যে নাটকে দেখা গেলেও নিয়মিত নন। বেশিরভাগ সময়ই দেশের বাইরে দেখা যায়।
তাকে বিভিন্ন সময় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিভিন্ন খোলামেলা ছবি প্রকাশ করতে দেখা যায়।
এ নিয়ে শোবিজে প্রায়ই অনেক বিতর্ক শোনা যায়।
তবে এ বিষয়ে পিয়া বিপাশার কোন কর্ণপাত নেই। সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ কিছু ছবি প্রকাশ করে ব্যাপক আলোচনায় রয়েছেন তিনি।
লাইফ স্টাইল দেখে প্রথম সারির নায়িকাই মনে হবে তাকে। বিয়ে হয়েছিল, ডিভোর্সও হয়েছে। রয়েছে এক কন্যা সন্তানও। সন্তানকে নিজের কাছেই রাখেন।
দেশের ধনীর দুলালদের নারী কেলেঙ্কারির বিষয়ে কোনো ঘটনা ঘটলেই প্রথমে নাম আসে পিয়া বিপাশার। এছাড়াও তাকে নিয়ে নানা সময়ে নানা অভিযোগের হাওয়া বহে মিডিয়াপাড়ায়।
বেশ কিছু আগে একটি ক্রিকেট শোতে পিয়া বিপাশাকে উপস্থাপনা করতে দেখা যায়।
]]>টাওস হোম হচ্ছে নিউ মেক্সিকোর একটি ছোট শহর। সেই শহরে প্রায়ই ডিজেল চালিত ইঞ্জিনের শব্দেরমতো শব্দ শোনা যায়।জানা যায় এই শব্দে অনেক মানুষ পাগল হয়ে গেছেন। এই শব্দটি শুধু খোলাকানেই শোনা যায়, কিন্তু কোন শব্দ শনাক্তকারী ডিভাইসের মাধ্যমে এই শব্দ শোনা যায় না। এমনকিতোমরা জেনে অবাক হবে এখন অব্দি কেউই কোথা থেকে এই শব্দের উৎপত্তি- তা শনাক্ত করতেপারেনি।
ভয়নিখ ম্যানুস্ক্রীপ্ট লিখা হয়েছে ভ্যালুমের (পশুর চামড়া) উপর ১৫০০ শতাব্দীতে। অজানা ভাষায়লিখিত বইটির মাত্র ২৪০ টি পৃষ্ঠা পাওয়া গিয়েছে,আরো অনেক পৃষ্ঠাই হারিয়ে গিয়েছে। বইটিতে রয়েছেঅসংখ্য ডায়াগ্রাম,ইলাস্ট্রেশন এবং কোড। এবং বইটিতে লেখাগুলো বাম দিক থেকে ডান দিকে লেখাহয়েছে।
ভয়নিখ ম্যানুস্ক্রীপ্ট পড়েছেন অসংখ্য প্রফেশনাল ক্রীপ্টোগ্রাফার এবং আমেরিকা ও ব্রিটেনের অসংখ্যজনপ্রিয় কোডব্রেকাররা। যাদের কেউই অজানা ভাষায় মুদ্রিত এই বইয়ের লেখা, ডায়াগ্রাম, কোড, ইলাসস্ট্রেশনের সমাধান করতে পারেননি এবং এখন পর্যন্ত বইটি জনপ্রিয় একটি রহস্য হিসেবে রয়েগেছে ক্রীপ্টোগ্রাফারদের নিকট।
জ্যাক দ্য রিপারের নাম হয়তো আমরা বিভিন্ন বই এবং মুভিতে শুনেছি কিন্তু জ্যাক আসলে কে ছিলেন-ইতিহাস সেই রহস্যের উন্মোচন আজও করতে পারে নি। জ্যাক ছিলেন একজন সিরিয়াল কিলার, যিনি কিনা ১৮০০ শতাব্দীতে লন্ডনের প্রাচ্যদেশের ১১ জন মহিলাকে খুন করেছিলেন, যাদের প্রত্যকেরদেহই বিকৃত অবস্থায় খুঁজে পাওয়া যায় কিন্তু এই খুনীর আসল পরিচয় পাওয়া যায়নি এবং তাকেওকখনো খুঁজে পাওয়া যায়নি।
সমুদ্রের এই অদ্ভুত ব্যাসটি রয়েছে মিয়ামি, বারমুডা এবং পুয়ের্টোরিকোর মাঝামাঝিতে। পাইলটেরা এইব্যাসের মাঝামাঝিতে চলাচলের সময় অত্যন্ত উত্তেজিত থাকেন। অসংখ্য জাহাজ এই বারমুডা ট্রায়াঙ্গেলেহারিয়ে গিয়েছে। এক ধরনের অজানা বাষ্পীয় বুদবুদ নিঃসরিত হয় এই জায়গা থেকে। আর এই অদ্ভুতঘটনার কারণ সম্পর্কে কোন সমাধান বের করতে পারেননি বিজ্ঞানীরা। কেন এত জাহাজ এই জায়গায়হারিয়ে গিয়েছে, সেগুলো কই আছে তাও জানা যায়নি, এমনকি জাহাজগুলোর কোন অবস্থান ও নিশ্চিতকরা যায়নি।
ল্যাংলি, ভার্জিনিয়াতে CIA- এর হেডকোয়ার্টারের বাইরে দেখতে পাবে একটা শিলারুপ, যার উপরিতল নানান কোডেড ইন্সক্রিপশন করা। এই চিত্তাকর্ষক ভাস্কর্য তৈরি করেছেন জিম সানবরন, তিনি বুঝাতে চেয়েছেনসবকিছুই সমাধান এবং রহস্যোদ্ধার করা সম্ভব কোড এবং সংকেত ব্যবহার করে। দেয়ালের গায়ে চারটি ইনস্ক্রিপশন সেকশনের মধ্যে তিনটির সমাধান করা সম্ভব হয়েছে। দেয়ালের গায়ে নানান কোডেরসমাধান হয়েছে,কিন্তু চার নম্বর দেয়ালের ইনস্ক্রিপশন সমাধান করা সম্ভব হয়নি। CIA এর কোনমেধাবীও এই চার নম্বর সেকশনের সমাধান করতে পারেনি। এটি পৃথিবীর অন্যতম সমাধানহীন রহস্যেরমধ্যে একটি।
ইংল্যান্ডের স্টার্ফোডশ্যায়ারে একটি ভাস্কর্য রয়েছে যা কিনা বুদ্ধিজীবীদের জন্য তৈরি করা হয়েছিলো। সেভাস্কর্যে লিখিত ইনস্ক্রিপশন এবং একটি শব্দ DOUOSVAVVM , যার অর্থ এবং উদ্দেশ্য কোনটিরই কোনসমাধান পাওয়া যায়নি। সেপার্ড মনুমেন্টটি তৈরি করা হয়েছিলো ১৮০০ শতাব্দীতে এবং ওই মনুমেন্টেপাওয়া শব্দটির কোন সমাধান করা সম্ভব হয়নি।
১৯৪৮ সালের ডিসেম্বর মাসে একজন অচেনা লোকের লাশ খুঁজে পাওয়া যায় সার্মমোটন সমুদ্রে, এইসমুদ্রটি অবস্থিত অস্ট্রেলিয়াতে। লোকটির শার্টের পকেটে একটি কাগজের টুকরা খুঁজে পাওয়াযায়, কাগজের ওই টুকরাটিতে লেখা ছিলো “Tamam Saud” – তামাম সউদ। যা অনুবাদ করলে হয়“সমাপ্ত” বা “শেষ“। রুবাইয়তের ওমার খৈয়ামের বিশেষজ্ঞদের চেষ্টায় শব্দটির অনুবাদ করা হয়। এরপরওই দেশের সরকারের শত প্রচেষ্টায় পরেও লোকটির কোন পরিচয় জানা যায়নি। এমনকি ইতিহাস তাকেএকজন রহস্যময় ব্যক্তি হিসেবেই পরিচিতি প্রদান করেছে।
১৯৬০ এবং ১৯৭০ দশকের দিকে একজন আসামির সন্ধান পাওয়া যায় স্যান ফ্রান্সিসকোর সমুদ্রএলাকাতে। তাকে রাশিচক্র খুনি হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়, কারণ তিনি রাশিচক্র ব্যবহার করে ভয়ানককিছু চিঠি পুলিশ এবং প্রেসে পাঠান। চারটি চিঠির একটি চিঠির রহস্য উদঘাটন করা সম্ভব হয়েছিলো। তার ব্যবহৃত রাশিচক্রের কারণ সম্পর্কে জানা গিয়েছিলো যা ছিলো খুবই আপত্তিকর এবং ভয়ংকর কিছুকারণ। কিন্তু বাকি তিনটি চিঠির রহস্য উদঘাটন করা সম্ভব হয় নি, সেই চিঠিতে ব্যবহৃত রাশিচক্রেরকোন সমাধান আজ অব্দিও হয়নি।
রহস্যের চাদরে ঘেরা জর্জিয়া গাইডস্টোন অবস্থিত আলবার্টে। জর্জিয়া গাইডস্টোন দুর্গটি তৈরি হয়েছে১৯৭৯ সালে। দুর্গের দেয়ালে ১০টি নতুন প্রত্যাদেশ লেখা হয়েছে। এই প্রত্যাদেশগুলো লেখা হয়েছেইংরেজি, হিন্দী, হিব্রু, আরবি, চায়নিজ, রাশিয়ান, স্প্যানিশ ভাষায়, কিন্তু কেন এবং কাদের জন্য এইপ্রত্যাদেশগুলো লেখা হয়েছে,সেই রহস্যের কোন সমাধান হয়নি।
মোয়ায় অবস্থিত রহস্যময় পৃর্ব দ্বীপে খুঁজে পাওয়া যায় আধিভৌতিক প্রতীক সম্বলিত একটি কাঠের বাপাথরের টুকরার মতো অংশ যা রংগরংগ নামে পরিচিত। এই আধিভৌতিক প্রতীকগুলোর আজ পর্যন্তপাঠোদ্ধার করা সম্ভব হয় নি। এই প্রতীকগুলো দিয়ে কী বুঝানো হয়েছে বা কী লিখা হয়েছে সেই রহস্যেরকোন সমাধান হয়নি আজ পর্যন্ত।
বছরের পর বছর মানুষ শুনে এসেছে লচ নেস মনস্টার-এর ব্যাপারে এবং এখন পর্যন্ত অনেকেই ভেবেকিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে যায়। এই মনস্টার আর সকল প্রাণীর মতোই সৃষ্ট একটি জীব। বহুবছর যাবতবিভিন্ন ভিডিও এবং ফুটেজ বারবার দেখে নিশ্চিত হওয়ার চেষ্টা করেছে হয়তো এটা কোন সমুদ্রউপকূলীয় সাপ বা এরকম সমুদ্র প্রাণী হবে। এমনকি এখনো ভাবে লচ নেস মনস্টার এখনো আছে, এবংএরা সমুদ্রের নিচে পানিতে চলাচল করে। কিন্তু আসলে এই মনস্টারের ব্যাপারে রহস্যের কোন শেষনেই।
বিগফুট জীবটি বসবাস করে ইউনাইটেড স্টেট এবং কানাডার বরফাচ্ছন্ন পাহাড়ি এলাকায়। প্রথমেএটাকে গরিলা ভাবা হতো। এই জীবটির পায়ের ছাপ একদম মানুষের পায়ের ছাপের মতো, কিন্তু এইজীবটির ব্যাপারে সঠিক এবং কার্যকরী কোন তথ্য পাওয়া যায়নি। একটি জীব যার পায়ের ছাপ মানুষেরমতো, অথচ সে মানুষ বা গরিলা নয়, তাহলে, কী? এই রহস্যের সমাধান এখনো হয়নি।
২২ বছর বয়সী এলিজাবেথ (যার কুচকুচে কালো চুলের জন্যে তিনি ব্ল্যাক ডালিয়া নামে খ্যাত ছিলেন) সেসময় শোবিজ জগতে নিজেকে তুলে ধরতে বেশ ব্যস্ত সময় পার করছিলেন। এমন সময় ব্ল্যাক ডালিয়াখুন হন। কে বা কারা তাকে খুন করেছিলেন, কেন খুন করেছিলেন সে ব্যাপারে অনেক অনুসন্ধানের পরওকোন প্রমাণ পাওয়া যায়নি। ইতিহাসে ব্ল্যাক ডালিয়ার খুন অন্যতম একটি রহস্যময় খুন হিসেবে জায়গাকরে নিয়েছে।
স্টোনহেঞ্জ তার সমগ্র সৌন্দর্য এবং বিভ্রান্তিকর রহস্য নিয়ে অবস্থিত রয়েছে ইংল্যান্ডে। জায়গাটিতেঅনেক পাথর একটার উপর আরেকটা বসে,সুন্দরভাবে সজ্জিত রয়েছে। প্রতিটি পাথর প্রায় ছয় টন করেওজন। স্টোনহেঞ্জ এখন পর্যন্ত মানবসভ্যতার অত্যন্ত জনপ্রিয় রহস্য হিসেবেই রয়ে গেছে। অনেকের মতেএই স্থাপত্য হয়তো প্রকৃতির নিয়মে জমাট বেধে সৃষ্টি হয়েছে,অনেকে মনে করেন এটি হয়তো মানব সৃষ্টস্থাপত্য অথবা অনেকে ভাবেন হয়তো অন্য গ্রহের কোন প্রাণী এটা সৃষ্টি করেছেন। সেই আদি যুগেকীভাবে পাথরগুলো এভাবে সজ্জিত করা হয়েছিলো সেটার সমাধান আজ পর্যন্ত পাওয়া যায়নি।
দ্যা লস্ট সিটি অফ আটলান্টিসকে কল্পনা করা হয় অত্যন্ত সুন্দর একটি শহর হিসেবে, যেখানে মারমেইডএবং মারমেইনরা বসবার করতো। কিন্তু এই শহর সমুদ্রের অতলে ডুবে যায়। কল্পনা করা হয় এইশহরটির অস্তিত্ব সত্যিই বাস্তবে ছিলো। সমুদ্রের নিচে হয়তো এই শহরের অবশিষ্টাংশ আছে,যা প্রমাণকরবে এই শহরের অতীত সৌন্দর্য। কিন্তু এই শহর নিয়ে জল্পনা কল্পনার কোন সঠিক সমাধান এখনপর্যন্ত খুঁজে পাওয়া যায়নি। নিঃসন্দেহে এই শহরটি রহস্যময় শহর হিসেবে জনমনে রয়ে গেছে।
]]>বাঙালি অভিনেত্রী মোনালিসা বহুদিন ধরেই অভিনয় করছেন। বাংলা ছেড়ে তিনি পাড়ি দিয়েছিলেন বলিউডে। পরে ওয়েব সিরিজ ‘দুপুর ঠাকুরপো’র দ্বিতীয় মৌসুমে অভিনয়ের মাধ্যমে ফের বাংলায় ফেরেন। কাজের সূত্রে কখনো কলকাতা, কখনো মুম্বাইতে থাকেন তিনি। ‘নজর’ নামে একটি হিন্দি সিরিয়ালেও অভিনয় করছেন মোনালিসা। ‘ব্ল্যাকমেইল’ ছবি দিয়ে বলিউডে অভিষেক হয় মোনালিসার। দক্ষিণী ছবিতেও অভিনয় করেছেন তিনি। ২০১০ সালে কন্নড় ছবি ‘জ্যাকপট’-এ অভিনয় করেন তিনি। তবে সবচেয়ে বেশি খ্যাতি ভোজপুরি চলচ্চিত্রে। ৮০টির বেশি ভোজপুরি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন তিনি। তামিল, তেলেগু ও উড়িয়া ভাষার সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন মোনালিসা। সূত্র : জি নিউজ
]]>১. ২০১০ সালে ‘‘ম্যাক্সিম’’-এর বিচারে ১২ শীর্ষ পর্নস্টারের একজন নির্বাচিত হন সানি।
২. কটি জার্মান বেকারিতে প্রথম চাকরি নেন সানি। তখন তাঁর বয়স ছিল ১৫।
৩. তাঁকে ছোটবেলায় ক্যাথলিক স্কুলে ভর্তি করা হয়। পরিবার মনে করেছিল, শিখ হওয়ায় পাবলিক স্কুলে তাঁর সমস্যা হবে।
৪. আমেরিকায় বুশ-বিরোধী আন্দোলনে সামিল হয়েছিলেন। সঙ্গী ছিলেন দুনিয়া-কাঁপানো পর্নস্টারেরা।
৫. ২০০৪ সালে ‘‘দ্য গার্ল নেক্সট ডোর’’-এ একটি ছোট্ট ভূমিকায় তাঁকে দেখা গিয়েছিল।
৬. তার পরেই তাঁর সঙ্গে পরিচয় হয় ‘‘পেন্টহাউস’’-এর ফোটোগ্রাফার জে অ্যালানের। সেটাই তাঁর জীবনের মোড় ঘুরিয়ে দেয়।
৭. সানি লিওন পর্ন-দুনিয়ায় পা রাখার আগে কী করতেন জানেন? শিশুরোগ সংক্রান্ত নার্সিং-এর ট্রেনিং নিতেন সানি।
৯. সানি যখন প্রথম পর্নোগ্রাফি করতে রাজি হন, তখন তাঁর শর্ত ছিল একটাই। শুধুমাত্র লেসবিয়ান পর্ন-ই করবেন তিনি।
১০. ২০০৫ সালে প্রথম পর্ন-দুনিয়া ছেড়ে মেইনস্ট্রিমে আগমন। এম টিভি-র একটি অনুষ্ঠানের কার্পেট রিপোর্টার হিসেবে।
১১. দ্বিতীয় পর্ন ছবি ‘‘ভার্চুয়াল ভিভিড গার্ল সানি লিওন’’-এই পেয়েছিলেন ‘‘এভিএন অ্যাওয়ার্ড’’। এটিই পর্ন-দুনিয়ার অস্কারের সমতুল্য।
১২. সানি লিওন একজন পশুপ্রেমী। পশুদের জন্য তিনি একাধিক উদ্যোগ নিয়ে থাকেন।
]]>রোববার (৩০ জুন) অর্থমন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। সোমবার (১ জুলাই) গণমাধ্যমের সাংবাদিকদের বিষয়টি জানানো হয়।
নতুন এসআরও জারির ফলে এ বছর স্যানিটারি ন্যাপকিন-প্যাডে নতুন করে কোনো ভ্যাট বসছে না। গত বছরের ১৫ শতাংশ ভ্যাটই বহাল থাকছে।
এ বছর স্যানিটারি ন্যাপকিনের কাঁচামাল আমদানিতে ৪০ শতাংশ ভ্যাট আরোপ করা হয়েছিল। এর সঙ্গে ছিল আগের মূল্য সংযোজন কর ১৫ শতাংশ। দুইদিকেই ভ্যাট আরোপ করার ফলে জরুরি প্রয়োজনীয় এই পণ্যটির পাইকারি ও খুচরা বাজারে প্রভাব পড়ে। ফলে উচ্চমূল্যে এই পণ্যটি কিনতে হচ্ছিল।
বর্তমান দেশের বাজারে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের স্যানিটারি ন্যাপকিন পাওয়া যায়। এদিকে পরিসংখ্যান বলছে, স্যানিটারি ন্যাপকিনের উচ্চমূল্যের কারণে ১২ থেকে ১৫ শতাংশ নারী ঋতুকালীন সময়ে প্যাড ব্যবহার করতে পারেন না। ফলে নানারকম স্বাস্থ্যঝুঁকিতে থাকেন তারা।
২০১৯-২০ অর্থবছরের বাজেটে স্যানিটারি ন্যাপকিনের ওপর থেকে বাড়তি ভ্যাট প্রত্যাহারের দাবিতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শুরু হয় প্রতিবাদ। কোথাও কোথাও পালিত হয় মানববন্ধন কর্মসূচিও। নারী স্বাস্থ্যের জন্য জরুরি পণ্যে ভর্তুকি দিয়ে নামমাত্র মূল্যে স্যানিটারি ন্যাপকিন সরবরাহের দাবি তোলেন প্রতিবাদকারীরা। এছাড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও কর্মক্ষেত্রে নারীদের জন্য উন্নত ওয়াশরুম এবং ইমারজেন্সি প্যাড কর্নার চালুর দাবিও জানান তারা।
]]>